1. admin@dailyoporadhonusondhanltd.net : admin :
  2. mdalamin0972@gmail.com : alamin :
শিরোনামঃ
ঢাকায় নিহত ভাঙ্গারী ব্যবসায়ী সোহাগের দাফন বরগুনায় সম্পন্ন  বরগুনায় ৩৩০০ কৃষকের মাঝে ভেজা ও নষ্ট সার-বীজ বিতরণ, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার গাফলিত” কৃষকদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ বটিয়াঘাটার ৪ নম্বর সুরখালি ইউনিয়নের জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের কর্মী সম্মেলন ২০২৫ বাঁশখালী ডিগ্রি কলেজের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন এডভোকেট আশরাফ হোসেন রাজ্জাক। বালিয়াডাঙ্গীতে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা ভিজিএফের চাল বিতরণে গিয়ে ইউপি সদস্যদের বাধার মুখে এসিল্যান্ড বাঁশখালীতে আস্করিয়া সড়ক নয় যেন মিনি পুকুর বাগেরহাটের ইউএনও মুস্তাফিজুর রহমান মানবতার সেবায় নিয়োজিত গোমস্তাপুরে ছেলে নিখোঁজ ১৩ দিন হলেও এখনো মিলেনি খোঁজ বাবা মায়ের আর্তনাদ ধাড়িয়া বন্দরে বিএনপি’র সদস্য নবায়ন কার্যক্রম সফল

ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে অনুনোমোদিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

  • আপডেট সময়ঃ বুধবার, ৮ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৬৬ জন দেখেছেন

মোহাম্মদ মিলন আকতার,রংপুর বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান:

ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে সরকারি অর্থ অপচয় রোধসহ অনুনোমোদিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে । ভুক্তভোগী অভিভাবকের আয়োজনে এই সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য পেশ করেন অভিভাবক মোঃ মকবুল হোসেন । তিনি অভিযোগ করে বলেন- বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় অনুনোমোদিত অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে । এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রথম শ্রেণী থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত পাঠদানের অনুমতি থাকলেও ষষ্ঠ শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পাঠদানের কোন অনুমতি নাই । প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণবিহীন পার্টটাইম শিক্ষক দিয়ে পাঠদান করার মাধ্যমে শিক্ষার গুনগতমান বিনষ্ট হচ্ছে । বালিয়াডাঙ্গীতে কিন্ডারগার্ডেনের আদলে এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ষষ্ঠ শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত যে বই বিতরণ করা হয় তাতেও ব্যাপক অনিয়ম রয়েছে । এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ষষ্ঠ শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের কোন না কোন এমপিও ভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিবন্ধন করা হচ্ছে । তাহলে একজন শিক্ষার্থীর জন্য অনুনোমোদিত ও এমপিও ভুক্ত উভয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বই সংগ্রহ করছেন । অর্থাৎ একজন শিক্ষার্থীর জন্য দুটি প্রতিষ্ঠান বই সংগ্রহ করছেন । একজন শিক্ষার্থীর ফলাফল দুটি প্রতিষ্ঠানও দাবি করছেন এমত অবস্থায় বিপাকে পড়তে হচ্ছে অভিভাবকদের । সরকারকে অতিরিক্ত বই ছাপাতে হচ্ছে । অনুনোমোদিত তথা ভুয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বই বিতরণ বন্ধ হলে সরকার রাজস্ব খাত অর্থনৈতিক অপচয়ের হাত থেকে রক্ষা পাবে বলে মন্তব্য করেছেন । তিনি আরো অভিযোগ করে বলেন -সরকারের প্রচলিত বিধি-বিধান অপেক্ষা করে টিউশন ফ্রিসহ অন্যান্য খাতে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ব্যাপক হারে টাকা উত্তোলন করা, প্রতিষ্ঠান কমিটি বিহীন, আর্থিক কিংবা সামাজিক জবাবদিহিতা না থাকায় প্রতিষ্ঠান প্রধান ও পরিচালকগণ আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ বনে যাচ্ছেন । কিছু কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংস্থা বা ট্রাষ্টের নামে পরিচালনার মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ সহ সরকারকে কর ফাঁকি অব্যাহত রাখছেন । এইসব ভুয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করণের মাধ্যমে এলাকায় সুষ্ঠু শিক্ষার মান ফিরে আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন । এসব ভুয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ না হলে ভুক্তভোগী অভিভাবকের আয়োজনে আরো কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানান।

শেয়ার করুন

আরো দেখুন......